Raisin water benefits in bengali: সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর চা বা কফির পরিবর্তে এক গ্লাস কিশমিশের জল পান করলে অনেক অদেখা স্বাস্থ্য উপকারিতা পাওয়া যাবে। এই রেসিপিটি হয়তো আমাদের দাদির রান্নাঘর থেকে এসেছে, কিন্তু আজ পুষ্টি বিজ্ঞানও এর উপকারিতা মেনে নিচ্ছে। রাতভর ভিজিয়ে রাখা কিশমিশ এবং এর জল কেবল শরীরকে শক্তি দেয় না (কিশমিশের পানি কীভাবে তৈরি করবেন), বরং হজমশক্তি উন্নত করতে, রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে এবং ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধিতেও সহায়ক।
Raisin water benefits in bengali। কিশমিশের জল খালি পেটে পান করলে কি উপকার হয়?
হজম এবং অন্ত্রের স্বাস্থ্য (কিসমিস কীভাবে ভিজিয়ে রাখবেন)
কিশমিশে উপস্থিত ফাইবার হজমশক্তি ভালো রাখে। রাতারাতি ভিজিয়ে রাখলে এগুলো নরম এবং পেটের জন্য হালকা হয়ে যায়। গবেষণায় দেখা গেছে যে কিশমিশে উপস্থিত প্রিবায়োটিক যৌগগুলি ভালো ব্যাকটেরিয়া পুষ্ট করে এবং অন্ত্রের স্বাস্থ্যের ভারসাম্য বজায় রাখে (শক্তির জন্য কিশমিশ জল)।
শক্তি এবং আয়রনে সমৃদ্ধ (কালো কিশমিশ বনাম সোনালী)
বিশেষ করে কালো কিশমিশে প্রচুর পরিমাণে আয়রন থাকে, যা লোহিত রক্তকণিকা তৈরির জন্য প্রয়োজনীয়। প্রতিদিন কিশমিশের জল পান করলে শরীরে ক্লান্তি কমে এবং অক্সিজেন সঞ্চালন উন্নত হয়। এটি রক্তাল্পতায় ভুগছেন এমন ব্যক্তিদের জন্যও উপকারী বলে মনে করা হয় (কিশমিশের জলের স্বাস্থ্য উপকারিতা)।
হৃদরোগ এবং রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ (কিশমিশের পানির উপকারিতা)
কিশমিশে পটাশিয়াম এবং ফাইবার পাওয়া যায়, যা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। গবেষণা অনুসারে, প্রতিদিন কিশমিশ খেলে হালকা উচ্চ রক্তচাপের রোগীদের সিস্টোলিক রক্তচাপ কমাতে পারে (কালো কিশমিশ বনাম সোনালী কিশমিশ)। অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট (বিপির জন্য কিশমিশের জল) এবং ফাইবার একসাথে হৃদরোগের ঝুঁকিও কমাতে পারে।
ত্বকের জন্য চমৎকার (হজমের জন্য কিশমিশের জল)
কিশমিশের পানিতে ভিটামিন সি এবং ই থাকে, যা কোলাজেন তৈরিতে এবং ত্বক মেরামত করতে সাহায্য করে (ত্বকের জন্য কিশমিশ জল)। এটি ত্বককে সুস্থ, উজ্জ্বল এবং তরুণ দেখাতে পারে। এটি ত্বকের যত্নের বিকল্প নাও হতে পারে, তবে এটি অবশ্যই একটি সহায়ক পানীয়।
কালো বনাম সোনালী কিশমিশ (সকালে কিশমিশ জল)
কালো কিশমিশ – রোদে শুকানো, আয়রন এবং ফাইবার সমৃদ্ধ, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ।
সোনালী কিশমিশ – সালফার ডাই অক্সাইড দিয়ে প্রক্রিয়াজাত এবং মেশিনে শুকানো, স্বাদে মিষ্টি এবং নরম।
যদি আপনি স্বাস্থ্যের উন্নতি চান, তাহলে কালো কিশমিশ ভালো, অন্যদিকে যারা স্বাদ পছন্দ করেন তারা সোনালী কিশমিশ বেশি পছন্দ করতে পারেন।
এই ধরনের তথ্য সহজ বাংলা ভাষায় পেতে আমাদের টেলিগ্রাম এবং হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে যুক্ত হন 👇
আমাদের Facebook পেজ ![]() | Follow Us |
আমাদের What’s app চ্যানেল ![]() | Join Us |
আমাদের Twitter ![]() | Follow Us |
আমাদের Telegram চ্যানেল | Click Here |
Google নিউজে ফলো করুন | Follow Us |